সাতক্ষীরায় দশম শ্রেনীর ছাত্রী নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের মানিকখালী গ্রামে নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানে ওড়না পেঁচিয়ে দশম শ্রেনীর ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে।
নিহতের নাম মালতী বর্মন (১৬), সে শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের মানিকখালী গ্রামের শ্রীনিবাস বর্মনের কন্যা এবং ভেটখালী এ করিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্রী।
এবিষয়টি নিয়ে এলাকায় চলছে নানা গুঞ্জন। তবে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে, প্রেমের মান অভিমান নিয়ে আত্মহত্যা করেছে ওই স্কুল পড়ুয়া ছাত্রী।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে মালতীর বাড়ীর সবাই গান শুনতে যাই। রাত্র ১১ টার দিকে বাড়ীতে এসে তাকে ডেকে সারা না পেয়ে জানালা দিয়ে দেখে সিলিং ফ্যানের সাথে মালতী ঝুলছে।
এ সময় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ঘরের দরজা ভেঙ্গে নামিয়ে গ্রাম্য ডাক্তারকে খরব দেওয়া হয়। গ্রাম্য ডাক্তার মালতীকে দেখে মৃত বলে ঘোষনা দেন।
বিষয়টি শ্যামনগর থানাকে অবগত করা হলে শুক্রবার সকালে এস,আই, শাহাবুর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মৃতদেহটি ময়না তদন্তের জন্য মর্মে প্রেরন করেন।
এবিষয়ে মালতীর মা সুচিত্রা রানী বলেন, আমার কন্যার সাথে মুন্সিগঞ্জ কলবাড়ী এলাকার তুষার বর্মনের ছেলে হিরন বর্মনের সাথে এক বছর ধরে প্রেম চলছিল। তাদের সম্পর্ক আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে মেনে নিলেও হিরনের মা মেনে নিচ্ছিল না।
বৃহস্পতিবার রাতে আমরা বাড়ীতে না থাকার কারণে সে মোবাইল ফোনে হিরনের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে মালতী আত্মহত্যা করে। মালতীর ফোনে রাতে হিরন ১৫৫ বার ফোন দিয়েছে বলেও জানান সুচিত্রা।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজী ওয়াহিদ মুর্শেদ এঘটনার বিষয় নিশ্চিত করে বলেন, মৃতদেহটি ময়না দনন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে দশম শ্রেনীর ছাত্রী নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের মানিকখালী গ্রামে নিজ ঘরের সিলিং ফ্যানে ওড়না পেঁচিয়ে দশম শ্রেনীর ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে।
নিহতের নাম মালতী বর্মন (১৬), সে শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর ইউনিয়নের মানিকখালী গ্রামের শ্রীনিবাস বর্মনের কন্যা এবং ভেটখালী এ করিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর ছাত্রী।
এবিষয়টি নিয়ে এলাকায় চলছে নানা গুঞ্জন। তবে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে, প্রেমের মান অভিমান নিয়ে আত্মহত্যা করেছে ওই স্কুল পড়ুয়া ছাত্রী।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে মালতীর বাড়ীর সবাই গান শুনতে যাই। রাত্র ১১ টার দিকে বাড়ীতে এসে তাকে ডেকে সারা না পেয়ে জানালা দিয়ে দেখে সিলিং ফ্যানের সাথে মালতী ঝুলছে।
এ সময় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ঘরের দরজা ভেঙ্গে নামিয়ে গ্রাম্য ডাক্তারকে খরব দেওয়া হয়। গ্রাম্য ডাক্তার মালতীকে দেখে মৃত বলে ঘোষনা দেন।
বিষয়টি শ্যামনগর থানাকে অবগত করা হলে শুক্রবার সকালে এস,আই, শাহাবুর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মৃতদেহটি ময়না তদন্তের জন্য মর্মে প্রেরন করেন।
এবিষয়ে মালতীর মা সুচিত্রা রানী বলেন, আমার কন্যার সাথে মুন্সিগঞ্জ কলবাড়ী এলাকার তুষার বর্মনের ছেলে হিরন বর্মনের সাথে এক বছর ধরে প্রেম চলছিল। তাদের সম্পর্ক আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে মেনে নিলেও হিরনের মা মেনে নিচ্ছিল না।
বৃহস্পতিবার রাতে আমরা বাড়ীতে না থাকার কারণে সে মোবাইল ফোনে হিরনের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে মালতী আত্মহত্যা করে। মালতীর ফোনে রাতে হিরন ১৫৫ বার ফোন দিয়েছে বলেও জানান সুচিত্রা।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজী ওয়াহিদ মুর্শেদ এঘটনার বিষয় নিশ্চিত করে বলেন, মৃতদেহটি ময়না দনন্তের জন্য মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।