সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী বৈকারী ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া এলাকায় কুকুরের আক্রমণে ভারতীয় হনুমান গুরুতর জখম হয়েছে।
স্থানীয়রা হনুমানটিকে উদ্ধার করে খাবার দিয়েছে। কিন্তু চিকিৎসার উদ্যোগ নিতে পারেননি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া মাদরাসার পাশে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা শাহিন আলম জানান, সকালের দিকে ভারত থেকে চারটি হনুমান গ্রামের মধ্যে প্রবেশ করে। ছয়ঘরিয়া মাদরাসার পাশে ফারুক মোল্লার বাড়ি এলাকায় একদল কুকুর হনুমানগুলোকে আক্রমণ করে।
এ সময় তিনটি হনুমান গাছে উঠে পালায়। তবে একটিকে ধরে ফেলে কুকুর। গাছে উঠার চেষ্টা করেও উঠতে পারেনি।
তিনি জানান, হনুমানের শরীরের ও ডান হাতে কুকুর কামড়ে গুরুতর জখম করেছে। বর্তমানে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে। হনুমানটিকে খাবার দিলে খাচ্ছে। তবে এখনো কোরো চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়নি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম বলেন, খাবারের সন্ধানে সম্ভবত ভারত থেকে একদল হনুমান এসেছিল পাশের দেশ ভারত থেকে। কুকুরের কামড়ে একটি জখম হয়েছে। বর্তমানে হনুমানটি ফারুক মোল্লার বাড়ির গাছে বেঁধে রাখা অবস্থায় রয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বলেন, এটি ভেটেনারি চিকিৎসক চিকিৎসা করবেন। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি ব্যবস্থা নেবেন। সেখানে যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরাকে একাধিকবার কল করেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
বৈকারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, একটি হনুমানকে উদ্ধার করে বেঁধে রাখা হয়েছে। হনুমানটি গুরুতর জখম। ঘটনাটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, বনবিভাগকে জানিয়েছি কিন্তু কেউ চিকিৎসার ব্যবস্থা করেনি।
তিনি বলেন, প্রতি বছরই এভাবে হনুমানরা এলাকায় প্রবেশ করে কিছুদিন থাকার পর চলে যায়। কোন পথে আসে আর কোন পথে চলে যায় সেটি সেভাবে কেউ খবর রাখে না। কুকুরের হামলার ঘটনা এই প্রথম ঘটেছে।
বন্যপ্রাণি অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক আব্দুল্লাহ্ আস সাদিক বলেন, হনুমানটি উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। যেখানে হনুমানটি রয়েছে আপাতত সেখানেই থাকুক। সকালেই (শুক্রবার) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সীমান্তবর্তী বৈকারী ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া এলাকায় কুকুরের আক্রমণে ভারতীয় হনুমান গুরুতর জখম হয়েছে।
স্থানীয়রা হনুমানটিকে উদ্ধার করে খাবার দিয়েছে। কিন্তু চিকিৎসার উদ্যোগ নিতে পারেননি।
গত বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া মাদরাসার পাশে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা শাহিন আলম জানান, সকালের দিকে ভারত থেকে চারটি হনুমান গ্রামের মধ্যে প্রবেশ করে। ছয়ঘরিয়া মাদরাসার পাশে ফারুক মোল্লার বাড়ি এলাকায় একদল কুকুর হনুমানগুলোকে আক্রমণ করে।
এ সময় তিনটি হনুমান গাছে উঠে পালায়। তবে একটিকে ধরে ফেলে কুকুর। গাছে উঠার চেষ্টা করেও উঠতে পারেনি।
তিনি জানান, হনুমানের শরীরের ও ডান হাতে কুকুর কামড়ে গুরুতর জখম করেছে। বর্তমানে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে। হনুমানটিকে খাবার দিলে খাচ্ছে। তবে এখনো কোরো চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়নি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম বলেন, খাবারের সন্ধানে সম্ভবত ভারত থেকে একদল হনুমান এসেছিল পাশের দেশ ভারত থেকে। কুকুরের কামড়ে একটি জখম হয়েছে। বর্তমানে হনুমানটি ফারুক মোল্লার বাড়ির গাছে বেঁধে রাখা অবস্থায় রয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বলেন, এটি ভেটেনারি চিকিৎসক চিকিৎসা করবেন। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি ব্যবস্থা নেবেন। সেখানে যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি।
বৈকারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, একটি হনুমানকে উদ্ধার করে বেঁধে রাখা হয়েছে। হনুমানটি গুরুতর জখম। ঘটনাটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, বনবিভাগকে জানিয়েছি কিন্তু কেউ চিকিৎসার ব্যবস্থা করেনি।
তিনি বলেন, প্রতি বছরই এভাবে হনুমানরা এলাকায় প্রবেশ করে কিছুদিন থাকার পর চলে যায়। কোন পথে আসে আর কোন পথে চলে যায় সেটি সেভাবে কেউ খবর রাখে না। কুকুরের হামলার ঘটনা এই প্রথম ঘটেছে।
বন্যপ্রাণি অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক আব্দুল্লাহ্ আস সাদিক বলেন, হনুমানটি উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। যেখানে হনুমানটি রয়েছে আপাতত সেখানেই থাকুক। সকালেই (শুক্রবার) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।