সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিপরীতে প্রাণসায়ের খালের ব্রীজের পূর্ব পাশে পৌরসভার জায়গা দখল করে চলছে ঔষধ এর দোকানের অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ। পৌরসভা ও পৌরসভার ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে অল্প একটু দূরে এ নির্মাণ কাজ চলায় সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার সকাল সাতটার দিকে সরেজমিনে সাতক্ষীরা শহরের সরকারি বালিকা উচ্চ বিদালয়ের সামনে প্রাণসায়ের খালের ব্রীজের পূর্ব পাশে যেয়ে দেখা গেছে নারকেলতলা- পাকাপুল সড়কের পাশে চলছে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ। একটি ঔষধের দোকান নির্মাণের জন্য পৌরসভার জায়গা দখল করে নির্মাণ কাজে সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন শহরের ফুড অফিস মোড়ের প্রয়াত ডাঃ কোমরউদ্দিনের দু’ ছেলে মহিউদ্দিন আহম্মদ ও সালাহউদ্দিন আহম্মদ। ছবি তুলতে গেলে মহিউদ্দিন আহম্মেদ এই প্রতিবেদককে বলেন, এটা না তুললে হয় না! যান না ভাই একটু চেপে। বোঝেন তো?
স্থানীয়রা জানান, ফুড অফিস মোড়ের নিজ জমির চারি পাশের পৌরসভার কিছু জমি দখল করে ইতিমধ্যে প্রয়াত ডাঃ কোমরউদ্দিনের ছেলে অ্যাড. সরফউদ্দিন ও তার দু’ ভাই মজিউদ্দিন আহম্মেদ, সালাহউদ্দিন আহম্মেদ ৫ তলা ভবনসহ দোকানঘর (তানভির স্টোর্স), ওই দোকান লাগোয়া একটি দোকান(সেলুন হিসেবে ভাড়া দেওয়া হতো) ও সম্প্রতি সালাউদ্দিন একটি হোমিও ঔষধের দোকান নির্মাণ করেছেন। পাঁচতলা ভবনের নীচের অংশ উপরের দিকে বাড়াতে বাড়াতে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাতে বৃষ্টি হলে ছাদের পানি রাস্তার উপর পড়ে।
তারা আরও জানান, পৌরসভার পক্ষ থেকে ওই অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও ২০১৬ সালে পৌরসভার নির্বাচনের আগে বিশেষ যাদুবলে তারা পৌরসভার জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করতে সফল হন ওই তিন ভাই।
বিষয়টি স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর পৌর মেয়র তাসকিন আহম্মেদ চিশতিসহ সকলেই জানেন। যেহেতু একই এলাকায় তাই সকলকে ম্যানেজ করেই কাউন্সিলর সৈয়দ মাহমুদ পাপা’র বাড়ি থেকে অল্প একটু দূরে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ব্রীজের পাশে ঈদের ছুটিকে কাজে লাাগিয়ে চলছে এ নির্মাণ কাজ।
জবরদখলকৃত স্থানে (ফুটপাতে) দীর্ঘদিন একাধিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ি ফল ব্যবসা করতেন। তাদেরকে সরিয়ে ফিল্মি স্টাইলে জমি দখল করা হচ্ছে। তাহলে আমরা যাচ্ছি কোথায়!
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহম্মেদ চিশতির সঙ্গে শনিবার সকাল পৌনে ১০টায় তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। একই সময়ে মোবাইল করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মাহমুদ পাপার সঙ্গে।
শনিবার সকাল শোয়া ১০ টার সময় সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রধান নির্বাহী মোঃ নাজিমউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনিও ফোন রিসিভ করেননি।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ গোলাম কবীর বলেন, অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বিপরীতে প্রাণসায়ের খালের ব্রীজের পূর্ব পাশে পৌরসভার জায়গা দখল করে চলছে ঔষধ এর দোকানের অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ। পৌরসভা ও পৌরসভার ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে অল্প একটু দূরে এ নির্মাণ কাজ চলায় সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার সকাল সাতটার দিকে সরেজমিনে সাতক্ষীরা শহরের সরকারি বালিকা উচ্চ বিদালয়ের সামনে প্রাণসায়ের খালের ব্রীজের পূর্ব পাশে যেয়ে দেখা গেছে নারকেলতলা- পাকাপুল সড়কের পাশে চলছে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ। একটি ঔষধের দোকান নির্মাণের জন্য পৌরসভার জায়গা দখল করে নির্মাণ কাজে সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন শহরের ফুড অফিস মোড়ের প্রয়াত ডাঃ কোমরউদ্দিনের দু’ ছেলে মহিউদ্দিন আহম্মদ ও সালাহউদ্দিন আহম্মদ। ছবি তুলতে গেলে মহিউদ্দিন আহম্মেদ এই প্রতিবেদককে বলেন, এটা না তুললে হয় না! যান না ভাই একটু চেপে। বোঝেন তো?
স্থানীয়রা জানান, ফুড অফিস মোড়ের নিজ জমির চারি পাশের পৌরসভার কিছু জমি দখল করে ইতিমধ্যে প্রয়াত ডাঃ কোমরউদ্দিনের ছেলে অ্যাড. সরফউদ্দিন ও তার দু’ ভাই মজিউদ্দিন আহম্মেদ, সালাহউদ্দিন আহম্মেদ ৫ তলা ভবনসহ দোকানঘর (তানভির স্টোর্স), ওই দোকান লাগোয়া একটি দোকান(সেলুন হিসেবে ভাড়া দেওয়া হতো) ও সম্প্রতি সালাউদ্দিন একটি হোমিও ঔষধের দোকান নির্মাণ করেছেন। পাঁচতলা ভবনের নীচের অংশ উপরের দিকে বাড়াতে বাড়াতে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাতে বৃষ্টি হলে ছাদের পানি রাস্তার উপর পড়ে।
তারা আরও জানান, পৌরসভার পক্ষ থেকে ওই অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও ২০১৬ সালে পৌরসভার নির্বাচনের আগে বিশেষ যাদুবলে তারা পৌরসভার জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করতে সফল হন ওই তিন ভাই।
বিষয়টি স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর পৌর মেয়র তাসকিন আহম্মেদ চিশতিসহ সকলেই জানেন। যেহেতু একই এলাকায় তাই সকলকে ম্যানেজ করেই কাউন্সিলর সৈয়দ মাহমুদ পাপা’র বাড়ি থেকে অল্প একটু দূরে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ব্রীজের পাশে ঈদের ছুটিকে কাজে লাাগিয়ে চলছে এ নির্মাণ কাজ।
জবরদখলকৃত স্থানে (ফুটপাতে) দীর্ঘদিন একাধিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ি ফল ব্যবসা করতেন। তাদেরকে সরিয়ে ফিল্মি স্টাইলে জমি দখল করা হচ্ছে। তাহলে আমরা যাচ্ছি কোথায়!
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহম্মেদ চিশতির সঙ্গে শনিবার সকাল পৌনে ১০টায় তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। একই সময়ে মোবাইল করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মাহমুদ পাপার সঙ্গে।
শনিবার সকাল শোয়া ১০ টার সময় সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রধান নির্বাহী মোঃ নাজিমউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনিও ফোন রিসিভ করেননি।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ গোলাম কবীর বলেন, অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।