সাতক্ষীরায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৮ আগস্ট) সকালে সাতক্ষীরা জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের উদ্যোগে শহরের চৌরঙ্গী মোড় এলাকায় এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ন-আহবায়ক আয়শা সিদ্দিকার সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক, সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা রাজিব ফারহাদের সঞ্চলনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ, সদর উপজেলা আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আব্দুর রশিদ, জেলা আ.লীগেরের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা শিমুন সামস, আ.লীগ নেত্রী নাজমুন নাহার মুন্নি প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তাঁর ডাকনাম ছিল রেণু। তাঁর বাবার নাম শেখ জহুরুল হক। মা হোসনে আরা বেগম। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন তিনি।
বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছার সাহসীকতা ও দেশের প্রতি তাঁর নানা দ্বায়িত্ববোধের কথা তুলে ধরে বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু যখন পাকিস্তানী শাসকদের হাতে বন্দি তখন দৃঢ়তার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। পরবর্তীকালে দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে কাজ করেছেন। সাহায্য করেছেন গরিব, এতিম ও অসহায় মানুষদের।
বীরাঙ্গনাদের বিয়ের ব্যবস্থা করে তাদের সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব পালন করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালো রাত্রিতে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে স্বাধীনতা বিরোধীরা। খুনিদের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে শহীদ হন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।
আলোচনা সভা পরবর্তী এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সাতক্ষীরায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৮ আগস্ট) সকালে সাতক্ষীরা জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের উদ্যোগে শহরের চৌরঙ্গী মোড় এলাকায় এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ন-আহবায়ক আয়শা সিদ্দিকার সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক, সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা রাজিব ফারহাদের সঞ্চলনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ, সদর উপজেলা আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আব্দুর রশিদ, জেলা আ.লীগেরের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা শিমুন সামস, আ.লীগ নেত্রী নাজমুন নাহার মুন্নি প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তাঁর ডাকনাম ছিল রেণু। তাঁর বাবার নাম শেখ জহুরুল হক। মা হোসনে আরা বেগম। এক ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন তিনি।
বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছার সাহসীকতা ও দেশের প্রতি তাঁর নানা দ্বায়িত্ববোধের কথা তুলে ধরে বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু যখন পাকিস্তানী শাসকদের হাতে বন্দি তখন দৃঢ়তার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। পরবর্তীকালে দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে কাজ করেছেন। সাহায্য করেছেন গরিব, এতিম ও অসহায় মানুষদের।
বীরাঙ্গনাদের বিয়ের ব্যবস্থা করে তাদের সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব পালন করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালো রাত্রিতে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে স্বাধীনতা বিরোধীরা। খুনিদের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে শহীদ হন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। আলোচনা সভা পরবর্তী এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।