1. admin@deshsangbad24.com : admin :
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৬ অপরাহ্ন

ব্যয় মেটাতে রীতিমতো হাঁসফাঁস অবস্থা রোগীদের

প্রথম নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২৭৭ জন দেখেছে

বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে রীতিমতো হাঁসফাঁস অবস্থা রোগীদের। অধিকাংশ সরকারি হাসপাতালে নানা অব্যবস্থাপনা ও দুর্ভোগ এড়াতে এবং দ্রুত চিকিৎসা পাওয়ার আশায় বেসরকারিতেই ভিড় করেন সব শ্রেণির মানুষ। আর এতেই হয় সর্বনাশ। কারণ সেখানে একবার ঢুকলেই প্রতি মুহূর্তে বাড়তে থাকে বিলের অঙ্ক। এক্ষেত্রে ভর্তি, চিকিৎসক দেখানো, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা, আইসিইউ-সিসিইউ ফি ও ওষুধ কেনার খরচ টানতে টানতেই কেউ কেউ নিঃস্বও হচ্ছেন। এসব হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর ৪ শতাংশ দারিদ্র্য সীমার নিচে নেমে যাচ্ছে-এমন পরিসংখ্যান সরকারের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, দেশের সব সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসক ১০ টাকার টিকিটে রোগী দেখছেন, তিনিই বিকালে বেসরকারিতে পাঁচশ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত ফি নিচ্ছেন। শুধু তাই নয়, রোগ নির্ণয়ে কোনো কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেসরকারিতে প্রায় শতগুণ বেশি অর্থ খরচ হচ্ছে। এ ব্যাপারে জরুরি ও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে-এমন মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে বিদ্যমান বেসরকারি চিকিৎসা সেবা আইন যুগোপযোগী করে যথাযথভাবে দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দেন তারা

জানতে চাইলে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল বলেন, আমাদের দেশে শুধু হাসপাতাল ব্যবসা নয়, কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ নেই, সেটারই প্রভাব পড়েছে। নিয়ন্ত্রণহীন এ খরচ থেকে বাঁচাতে রাষ্ট্রের বড় দায়িত্ব রয়েছে। এটি এসডিজি (সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) অর্জনের সঙ্গে জড়িত।

এছাড়া ২০৩২ সালের মধ্যে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জন লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এজন্য ‘পয়েন্ট’ ধরে কাজ করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে বেসরকারি অংশীদারত্বের ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু সেবাদানের কোয়ালিটিতে ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইচ্ছেমতো সেবামূল্য নিচ্ছে। এটি বন্ধে সরকারকে প্রতিষ্ঠানের ক্যাটাগরি ভেদে চিকিৎসা মূল্য নির্ধারণ করে দিতে হবে। বেসরকারি চিকিৎসা আইনকে যুগোপযোগী করে যথাযথ বাস্তবায়ন করতে হবে। তবেই সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কমবে।

সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ঘুরে চিকিৎসা ব্যয়ের বিস্তর ফারাকের সত্যতা পাওয়া গেছে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে বুকের বড় ফিল্ম এক্স-রে করাতে ২০০ এবং ছোট ফ্লিম এক্স-রে ১৫০ টাকা লাগে। সেখানে বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকের মানভেদে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা লাগছে। কেইউবি এক্স-রে করাতে সরকারিতে ২০০ এবং বেসরকারিতে ৫০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা মেডিকেলসহ সব সরকারি হাসপাতালে ব্রেনের সিটিস্ক্যান দুই হাজার, বেসরকারিতে গড়ে ৫ হাজার নেওয়া হচ্ছে। সরকারিতে তিন হাজার টাকার ব্রেনের এমআরআই বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ৮ হাজার টাকা নিচ্ছে। দুই হাজার টাকার চেস্ট সিটি স্ক্যান বেসরকারিতে খরচ সাড়ে ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সরকারিতে ২২০ টাকার হোল অ্যাবডোমেন আলট্রাসনোগ্রাম বেসরকারিতে দেড় থেকে ৩ হাজার টাকা লাগছে। সরকারিতে ১১০ টাকার লোয়ার অ্যাবডোমেন পরীক্ষায় বেসরকারিতে এক হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ১১০ টাকার প্রেগনেন্সি প্রোফাইল পরীক্ষায় বেসরকারিতে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা লাগছে। সরকারিতে রক্তের ১৫০ টাকার সিবিসি পরীক্ষা বেসরকারিতে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা নিচ্ছে। একইভাবে ৬০ টাকার সুগার টেস্টে ৫০০-৬০০ টাকা, ৫০ টাকায় কিডনির ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষায় ৫০০ টাকা, লিভার সিরোসিস শনাক্তে সরকারিতে ৫০ টাকার বিলুরুবিন টেস্টের বিপরীতে বেসরকারিতে সর্বনিম্ন ১২০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। হার্টের অবস্থা জানতে রক্তের লিপিড প্রোফাইল টেস্টে ৩০০ টাকা হলেও বেসরকারিতে ১৫০০ থেকে ১৮০০ টাকা, ডায়াবেটিসের জন্য এসবি অন ১-সি (তিন মাসের ঘর) পরীক্ষায় সরকারিতে ৩০০ টাকা হলেও বেসরকারিতে ১২০০ টাকা, রক্তের গ্রুপ নির্ণয়ে সরকারিতে ১০০, বেসরকারি ৩০০ টাকা লাগে। সরকারি ক্যানসার হাসপাতালে কেমোথেরাপি দিতে কোনো অর্থ খরচ হয় না। তবে প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধ সরবরাহ না থাকলে দেড় হাজার টাকার মতো ওষুধ কিনতে হয়। অন্যদিকে বেসরকারিতে ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসায় প্রথম চারটি কেমোর জন্যই গড়ে ৮ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে।

গত সপ্তাহে রাজধানীর অর্থোপেডিক্স ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ইজিবাইক চালক শফিকুর রহমানের (৩০)। তিনি জানান, জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনায় পায়ে গুরুতর আঘাত পান। দুর্ঘটনার পর থেকে ধার-দেনা করে খরচ চালাচ্ছেন। উন্নত সেবার জন্য চিকিৎসকরা তাকে জাতীয় অর্থোপেডিক্স ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) রেফার করেছে। তার ভাষ্য, পঙ্গুতে ১০ টাকা করে টিকিট কেটে দুবার চিকিৎসক দেখিয়েছেন। তবে দ্রুত চিকিৎসা পেতে চাইলে বেসরকারিতে ব্যক্তিগত চেম্বারে যোগাযোগ করতে বলছেন ওই চিকিৎসক। তিনি চেম্বারের ঠিকানাও দিয়ে দেন। ওই চিকিৎসক আরও জানান, প্রথমবার গেলে ভিজিট হবে এক হাজার টাক এবং পরে ফলোআপের জন্য প্রতিবার ৫০০ টাকা দিতে হবে। পাশাপাশি অস্ত্রোপচারের জন্য ভর্তি হলে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ হবে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, সরকারিতে যে চিকিৎসক দশ টাকায় দেখছেন, সেই তিনিই বেসরকারিতে এক হাজার নিচ্ছেন।

অন্যদিকে সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ফার্মেসি ঘুরে ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট দোকান মালিকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, মাস কয়েক আগে গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট ‘ফিনিক্স-২০ এমজি’ প্রতি পিসের দাম ৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাত টাকা করা হয়েছে। ‘রেব-২০ এমজি’ ৫ থেকে সাত টাকা হয়েছে। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ ‘বাইজোরান’ প্রতি পিস ৮ থেকে বেড়ে ১২ টাকা, ঠান্ডা-কাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত ‘পোজমা ১০০ এমএল সিরাপ’ ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, শ্বাসকষ্টের জন্য ‘মোনাস-১০ এমজি’ ১৫ থেকে ১৬ টাকা, ‘রুপা-১০ এমজি’ ১০ থেকে ১২ টাকা, এক পাতা ক্যালসিয়ামের ‘ক্যালবো’ ট্যাবলেট ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত প্রতি পিস ‘রোলাক-২০ এমিজ’ ১০ টাকা থেকে ১২ টাকা, ‘মারবেন ১০০ এমজি’ এক পাতা ওষুধ ৪০ থেকে বাড়িয়ে ৫০ টাকা করা হয়েছে।

ওষুধ শিল্প সমিতির সাধারণ সম্পাদক শফিউজ্জামান বলেন, একটি কোম্পানি ৫ বছর আগে যে কাঁচামাল কিনে ওষুধ তৈরি করত, বর্তমানে তার দাম কয়েকগুণ বেড়েছে। ওষুধ বাজারজাতকরণে জনবলের বেশি বেতন দিতে হচ্ছে। কারখানা আধুনিকায়নে খরচ বাড়ছে। একইভাবে হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, ডায়াগনস্টিক ল্যাবরেটরিতে ব্যবহৃত রিএজেন্টের মূল্য বাড়ছে। মেইনটেন্যান্স ও পরিচালনায় নিয়োজিতদের পেছনে বেশি বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। ফলে কিছু কোম্পানি দাম বাড়াতে পারে। কিন্তু সমিতি থেকে দাম বাড়ানো হয়নি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র বলছে, দেশে বর্তমানে ৬৩৯টি সরকারি হাসপাতালে ৬৭ হাজার ৭৩৫টি শয্যা আছে। একইভাবে ৫ হাজার ৫৭৭ বেসরকারি হাসপাতালে ৯৪ হাজার ৩৯০টি বিছানা রয়েছে। এর বাইরে সারা দেশে ১০ হাজার ৭২৭টি নিবন্ধিত ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ১৪০টি ব্লাড ব্যাংক আছে। নিবন্ধন ছাড়াও অসংখ্য ক্লিনিক ও রোগ নির্ণয় কেন্দ্র আছে। এছাড়া দেশে ২৭০টি নিবন্ধনভুক্ত ওষুধ কোম্পানি রয়েছে। তাদের মধ্যে একশটির বেশি কোম্পানি বিভিন্ন রাষ্ট্রে ওষুধ রপ্তানি করছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেন, একজন ব্যক্তি বছরে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে মোট ১০০ টাকা খরচ করলে তার মধ্য থেকে ৬৪ টাকা চলে যায় ওষুধ কিনতে। অর্থাৎ ব্যক্তির সিংহভাগ টাকা চলে যায় ওষুধের পেছনে। এর কারণ দেশের ৮৬ শতাংশ মানুষ চিকিৎসা নেয় বেসরকারি খাত থেকে। বাকি ১৪ দশমিক ৪১ শতাংশ মানুষ সরকারি হাসপাতালে যায়। ফলে চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে প্রতিবছর ৮৬ লাখের বেশি মানুষের আর্থিক অবস্থা খারাপ হচ্ছে। ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে ১৬ শতাংশ খানা স্বাস্থ্যসেবা নেওয়া থেকে বিরত থাকছে। অর্থাৎ তিন কোটির বেশি মানুষ প্রয়োজন হলেও চিকিৎসকের কাছে বা হাসপাতালে যাচ্ছেন না। মূলত সরকারিতে মানসম্মত সেবার নিশ্চয়তা না মেলায় বেসরকারিতে ঝুঁকছেন। আর মানুষ কোন হাসপাতাল বা কার কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন, সেটিও ব্যয়ের ওপর প্রভাব ফেলছে।

এ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, সরকারি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে পুরো মাত্রায় সচল করতে হবে। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, নার্স, ডায়াগনস্টিক ব্যবস্থা ও ওষুধ নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসকদের বেসরকারি প্র্যাকটিস বন্ধ করে হাসপাতালের ভেতরে অর্থের বিনিময়ে রোগী দেখার ব্যবস্থা করা উচিত। সেখান থেকে প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ হাসপাতাল পাবে বাকিটা চিকিৎসক নেবেন। করোনার আগে বিএসএমএমইউতে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এটা করা গেলে রোগীদের অযাচিত ব্যয় কমবে।

সরকারের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে ১৯৯৭ সাল থেকে মোট স্বাস্থ্য ব্যয়ে সরকারের অংশ ক্রমান্বয়ে ছোট হচ্ছে। এতে হিমশিম খাচ্ছে রোগীর পরিবার। ২০১২ সালে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট কৌশলপত্র তৈরির সময় ব্যক্তির আউট পকেট এক্সপেনডিচার অর্থাৎ নিজস্ব ব্যয় ছিল ৬৪ শতাংশ। ২০৩২ সালের মধ্যে যা ৩২ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে এটি না কমে বরং বাড়ছে। ২০১৫ সালে ব্যক্তির চিকিৎসা ব্যয় ৬৪ থেকে বেড়ে ৬৭ শতাংশ হয়।

এই প্রতিষ্ঠানের ২০২০ সালের গবেষণায় দেখা গেছে ব্যক্তির স্বাস্থ্য খাতের মোট ব্যয় ৬৮ দশমিক ৫ শতাংশ হয়েছে। বর্তমানে দেশের সরকারি হাসপাতালে মাত্র ৩ শতাংশ রোগী ওষুধ ও ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ রোগী পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ পেয়ে থাকেন। ফলে অধিকাংশ রোগীকে ফার্মেসি থেকে ওষুধ ক্রয় এবং ডায়াগনস্টিক থেকে সেবা গ্রহণ করতে হয়।

চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. লিয়কাত আলি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশকে ইউনিভার্সাল হেলথ কাভারেজ নিশ্চিত করতে হলে ব্যক্তির ওপর চিকিৎসা ব্যয়ের চাপ কমাতে হবে। এজন্য ২০১২ সালে সরকারের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট ২০ বছর (২০১২-৩২ সাল) মেয়াদি একটি কৌশলপত্র তৈরি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ক্রমান্বয়ে ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় কমিয়ে ২০৩২ সালে মোট স্বাস্থ্য ব্যয় ৩২ শতাংশ করা হবে। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে রোগীর স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের কারণে সৃষ্ট আর্থিক বিপর্যয় ততই বাড়ছে। এতে করে বাংলাদেশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পিছিয়ে পড়ছে।

সংবাদ টি শেয়ার করে সহযোগীতা করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ

Tags

এবার প্রাথমিক ডিম-দুধ-মৌসুমী ফল খাওয়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে কংগ্রেসে ভাঙন: মমতা ঘোলা জলে 'বড় মাছ' ধরার চেষ্টা করছেন কাবুলের মসজিদ বিস্ফোরণে দুইজন নিহত কুরআনের মানুষের অধিকার কি? কোল্ড স্টোরেজ মালিকরা প্রতি কেজি আলুর ভর্তুকি চান ৯টাকা খুলনায় পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে জাপানিদের বাড়ির বাইরে ভ্রমণের জন্য লাগবে টিকা সনদ জিমেইল সুরক্ষিত রাখতে যা করতে হবে ঝাল বেড়েছে সবুজ মরিচে ২৪০ টাকা কেজি! তিনজন আহত দলে ফেরার পর সাকিব বোলিং এবং ফিল্ডিংয়ে শক্তিশালী ছিলেন নির্বাচন কমিশন রাজ্য সরকারকে পুজো কমিটিগুলিকে ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার অনুমতি পাকিস্তানি তালেবানদের শান্ত করার জন্য ইমরানের উদ্যোগ পিকআপ সিটের পিছনে ৩৮ কেজি গাঁজা পাওয়া গেছে বিএনপি চোখ হারানো নেতা শাহজাহানের সঙ্গে ফখরুলের সাক্ষাৎ বিবর্ণ মোস্তাফিজ; চেন্নাইয়ের ১৮৯ রতুরাজের সেঞ্চুরি ব্রিটিশ আমেরিকান তামাক: গবেষণা ক্ষতিকর তামাকের প্রচারের দিকে পরিচালিত করে ভিপি নূরকে 'অনৈতিক' বলার কোন প্রমাণ নেই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে করোনা ইউনিটে আরও ৮ জনের মৃত্যু মাঝ আকাশে বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষে দুইজন নিহত মেয়র আতিক উচ্চশিক্ষায় গবেষণার গুরুত্বের প্রতি আহ্বান জানান যাত্রাবাড়ীতে বর্জ্য ব্যবসার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ রাজধানীর একটি বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু রাজধানীর কুড়িলে ট্রেনের ধাক্কায় একজন নিহত হয়েছেন রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে আগুন রিং আইডির সাইফুল দুই দিনের রিমান্ডে রিয়েলমি জিটি মাস্টার হল দেশের প্রথম স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি ৫জি প্রসেসর লিবিয়া ইউরোপে যাওয়ার পথে বাংলাদেশিসহ ৫০০ অভিবাসীকে আটক শতভাগ প্রবীণ নাগরিক ভাতার আওতায় আসবেন শ্যামনগরে সবজি বাজার সুরক্ষার দাবিতে মানববন্ধন সবাইকে বাঙালিয়ানা চর্চা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে: ইনু সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে সাতক্ষীরায় র‌্যাব-৬ এর অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মাদক ব্যবসায়ী আটক সাতক্ষীরায় সবজি উৎপাদন কৌশল সম্পর্কে কৃষকদের প্রশিক্ষণ সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চল প্রতাপনগরের মানুষ ভাসমান সেতু পেয়ে খুশি সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর আধুনিকায়ন বিষয়ে মতবিনিময় সাতক্ষীরার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমান বলেন; বিচার বিভাগ অন্ধকারের বিরুদ্ধে ভোরের সূর্য সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের প্রধান ফটকে কোম্পানীর সেই সাইনবোর্ড বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের প্রতিবাদে অপসারণ সাতক্ষীরায় আ.লীগের বর্ধিত সভায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা তালিকা নিয়ে হট্টগোল! সাতক্ষীরায় ডিবি পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ২ সাতক্ষীরায় বিজিবি'র অভিযানে ২৫ পিস স্বর্ণের গহনা আটক সাতক্ষীরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস সাতক্ষীরায় র‌্যাব-৬ এর অভিযানে সেনাবাহিনীর এক ভূয়া সদস্য আটক সাতক্ষীরায় র‌্যাবের অভিযানে বাঘের চামড়া উদ্ধার ৪০ দিন জামাতে প্রার্থনা করলে কি লাভ?
© All rights reserved © 2023 দেশ সংবাদ ২৪
প্রযুক্তি সহায়তায় রিহোস্ট বিডি