সাতক্ষীরায় জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অবশেষে ভণ্ডুল হয়ে গেল।
বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) ভোটগ্রহণ শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যে পুলিশ ভোট বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এরমধ্যে ভোটের বিষয় আইনজীবীর একাধিক গ্রুপ সংঘাত-সংঘর্ষ লিপ্তু হয়।
ধাক্কাধাক্কি কিল চড় ঘুষি এবং সংঘর্ষের ফলে জেলা আইনজীবী সমিতির চত্বরে যেন এক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এর মধ্যে পুলিশ ব্যালটবক্স তুলে নিয়ে যায়।
এসব ঘটনায় বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হয়েছে। পুরো আদালত চত্বরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা যায়, আবুল হোসেন ও রেজোয়ানুল্লাহ সবুজের নেতৃত্বাধীন জেলা আইনজীবী সমিতির কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। বিভক্ত আইনজীবীরা পৃথকভাবে ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করে। এসব সংঘর্ষ এড়াতে সাতক্ষীরায় দুই জন সংসদ সদস্য আইনজীবিদের নিয়ে আলোচনায় বসেন।
পরে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণের কথা ঘোষণা করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট নুরুল আলমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে ভোট গ্রহণের শুরুতে সকালেই সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ ভোট বন্ধ হয়ে যায়।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহম্মদ গোলাম কবীর জানান, দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় সাতক্ষীরা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অবশেষে ভণ্ডুল হয়ে গেল।
বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) ভোটগ্রহণ শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যে পুলিশ ভোট বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এরমধ্যে ভোটের বিষয় আইনজীবীর একাধিক গ্রুপ সংঘাত-সংঘর্ষ লিপ্তু হয়।
একপর্যায় ধাক্কাধাক্কি কিল চড় ঘুষি এবং সংঘর্ষের ফলে জেলা আইনজীবী সমিতির চত্বরে যেন এক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এর মধ্যে পুলিশ ব্যালটবক্স তুলে নিয়ে যায়।
এসব ঘটনায় বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হয়েছে। পুরো আদালত চত্বরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানাগেছে আবুল হোসেন ও রেজোয়ানুল্লাহ সবুজের নেতৃত্বাধীন জেলা আইনজীবী সমিতির কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। বিভক্ত আইনজীবীরা পৃথকভাবে ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করে। এসব সংঘর্ষ এড়াতে সাতক্ষীরায় দুই জন সংসদ সদস্য আইনজীবিদের নিয়ে আলোচনায় বসেন।
পরে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণের কথা ঘোষণা করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট নুরুল আলমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে ভোট গ্রহণের শুরুতে সকালেই সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ ভোট বন্ধ হয়ে যায়।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহম্মদ গোলাম কবীর জানান, দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় সাতক্ষীরা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সংঘর্ষের কারণে ভোট গ্রহণ বন্ধ, সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অবশেষে ভণ্ডুল হয়ে গেল।
১০ মার্চ ভোটগ্রহণ শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যে পুলিশ ভোট বন্ধ করার নির্দেশ দেন। এরমধ্যে ভোটের বিষয় আইনজীবীর একাধিক গ্রুপ সংঘাত-সংঘর্ষ লিপ্তু হয়।
একপর্যায় ধাক্কাধাক্কি কিল চড় ঘুষি এবং সংঘর্ষের ফলে জেলা আইনজীবী সমিতির চত্বরে যেন এক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এর মধ্যে পুলিশ ব্যালটবক্স তুলে নিয়ে যায়।
এসব ঘটনায় বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হয়েছে। পুরো আদালত চত্বরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে আবুল হোসেন ও রেজোয়ানুল্লাহ সবুজের নেতৃত্বাধীন জেলা আইনজীবী সমিতির কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। বিভক্ত আইনজীবীরা পৃথকভাবে ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করে। এসব সংঘর্ষ এড়াতে সাতক্ষীরায় দুই জন সংসদ সদস্য আইনজীবিদের নিয়ে আলোচনায় বসেন।
পরে তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণের কথা ঘোষণা করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট নুরুল আলমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে ভোট গ্রহণের শুরুতে সকালেই সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ ভোট বন্ধ হয়ে যায়।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মোহম্মদ গোলাম কবীর জানান, দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় সাতক্ষীরা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।