সাতক্ষীরায় প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে প্রাণে প্রাণে সঞ্চার, এ যেন ঈদ যাত্রা ও আনন্দ স্রোত। অপেক্ষার প্রহর ছিল যেন বিশেষ প্রাপ্তির, আন্তরিকতার ভালবাসা আর ভাল লাগার মাতৃস্নেহের এবং পিতৃস্নেহের অবাচিত স্বচ্ছ সুন্দর আর জয়স্রোতের জয়গান, তারাও খুশি, অতি স্বচ্ছন্দে, খুশিতে নেচে গেয়ে, ফুল আর ফুলের শুভেচ্ছায় সিক্ততা সর্বাঙ্গে।
স্কুল ভীতি হলুদাভাব, স্কুল যেন অফুরন্ত মুগ্ধতার পরশ মতি, প্রিয় শিক্ষকরা প্রতিজন শিক্ষার্থীকে একান্ত হৃদঙ্গমে, আন্তরিকতায়, ভালবাসায়, সর্বপরি অন্তরের অন্তরজামিতায় বরন করলেন, শুধুমাত্র বাহ্যিক সৌন্দর্য আর পুষ্পবৃষ্টি নয়, শিশু প্রিয় চকলেট, বিস্কুট, কেক, ফলের জুস, নানান ধরনের মিষ্টান্ন, পরিবারের অভিভাবক শিক্ষকরা ভুল করেনি তার সন্তানদের হাতে তুলে দিতে কলম, পেন্সিল, রং পেন্সিল, হরেক ধরনের শিক্ষাবান্ধব খেলনা।
এ দৃশ্যটি সাতক্ষীরার জিএন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, গতকাল দীর্ঘ বিরতির পর প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের এভাবেই বরন করলেন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো। শিশুমন অতি সানন্দে, নেচে গেয়ে যেন সম্বর্ধিত হলো, বিদ্যালয় তাদের সাদরে বরন করলেন।
সাতক্ষীরার একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, প্রাক প্রাথমিকের শিশুদের উৎসব মুখর পরিবেশে বরন বিষয়টি আমাদের ডিপিইও স্যার মনিটরিং করবেন বলে আগেই জানিয়েছিলেন।
অন্যদিকে আমাদের দায়িত্ববোধ থেকে আমরা শিশুদের অতি আন্তরিকতার সাথে নানান ধরনের উপহার এবং পাঠ্যসামগ্রী দিয়ে বরন করেছি।
সাতক্ষীরা প্রাথমিকের বাতিঘর খ্যাত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ রুহুল আমীন বলেন আমাদের শিশুদের যারা কেবল স্কুলে উপযোগী তারাই প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থী, বর্তমান শিক্ষা বান্ধব সরকার প্রাক প্রাথমিকের জন্য মায়ের স্পর্শে আছে এমনই পরিবেশ জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে।
তিনি বলেন গতকাল প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের উৎসবের বরন জেলার ১০৯৫টি বিদ্যালয়েই চলেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকের বিশেষ শ্লোগান মাইরের কোন ভয় নাই, চল মনের আনন্দে স্কুলে যাই, এই অতি গুরুত্বপূর্ণ শ্লোগানের বহিঃপ্রকাশ আমাদের প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিরাজমান। আমাদের শিক্ষা বিভাগীয় কর্মকর্তাসহ শিক্ষকগন অতি দায়িত্বের সাথে পাঠদান করছেন।
সাতক্ষীরার প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে প্রাণে প্রাণে সঞ্চার, এ যেন ঈদ যাত্রা ও আনন্দ স্রোত। অপেক্ষার প্রহর ছিল যেন বিশেষ প্রাপ্তির, আন্তরিকতার ভালবাসা আর ভাল লাগার মাতৃস্নেহের এবং পিতৃস্নেহের অবাচিত স্বচ্ছ সুন্দর আর জয়স্রোতের জয়গান, তারাও খুশি, অতি স্বচ্ছন্দে, খুশিতে নেচে গেয়ে, ফুল আর ফুলের শুভেচ্ছায় সিক্ততা সর্বাঙ্গে।
স্কুল ভীতি হলুদাভাব, স্কুল যেন অফুরন্ত মুগ্ধতার পরশ মতি, প্রিয় শিক্ষকরা প্রতিজন শিক্ষার্থীকে একান্ত হৃদঙ্গমে, আন্তরিকতায়, ভালবাসায়, সর্বপরি অন্তরের অন্তরজামিতায় বরন করলেন, শুধুমাত্র বাহ্যিক সৌন্দর্য আর পুষ্পবৃষ্টি নয়, শিশু প্রিয় চকলেট, বিস্কুট, কেক, ফলের জুস, নানান ধরনের মিষ্টান্ন, পরিবারের অভিভাবক শিক্ষকরা ভুল করেনি তার সন্তানদের হাতে তুলে দিতে কলম, পেন্সিল, রং পেন্সিল, হরেক ধরনের শিক্ষাবান্ধব খেলনা।
এ দৃশ্যটি সাতক্ষীরার জিএন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, গতকাল দীর্ঘ বিরতির পর প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের এভাবেই বরন করলেন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো। শিশুমন অতি সানন্দে, নেচে গেয়ে যেন সম্বর্ধিত হলো, বিদ্যালয় তাদের সাদরে বরন করলেন।
সাতক্ষীরার একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, প্রাক প্রাথমিকের শিশুদের উৎসব মুখর পরিবেশে বরন বিষয়টি আমাদের ডিপিইও স্যার মনিটরিং করবেন বলে আগেই জানিয়েছিলেন।
অন্যদিকে আমাদের দায়িত্ববোধ থেকে আমরা শিশুদের অতি আন্তরিকতার সাথে নানান ধরনের উপহার এবং পাঠ্যসামগ্রী দিয়ে বরন করেছি।
সাতক্ষীরা প্রাথমিকের বাতিঘর খ্যাত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ রুহুল আমীন বলেন আমাদের শিশুদের যারা কেবল স্কুলে উপযোগী তারাই প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থী, বর্তমান শিক্ষা বান্ধব সরকার প্রাক প্রাথমিকের জন্য মায়ের স্পর্শে আছে এমনই পরিবেশ জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে।
তিনি বলেন গতকাল প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের উৎসবের বরন জেলার ১০৯৫টি বিদ্যালয়েই চলেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকের বিশেষ শ্লোগান মাইরের কোন ভয় নাই, চল মনের আনন্দে স্কুলে যাই, এই অতি গুরুত্বপূর্ণ শ্লোগানের বহিঃপ্রকাশ আমাদের প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিরাজমান।
আমাদের শিক্ষা বিভাগীয় কর্মকর্তাসহ শিক্ষকগন অতি দায়িত্বের সাথে পাঠদান করছেন।