একাকীত্ব থেকে ব্যক্তিগত জীবনের কাজের চাপ। এমন কোন সময় নেই যখন খোলা মনে আড্ডা দেওয়া বা কথা বলা সহজ। সময়ের অভাবে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতায় ভুগতে শুরু করেন জিরোনা।
এই মানসিক চাপের সাথে দুশ্চিন্তা জড়িত। ব্যাপক উদ্বেগের পর ক্লান্তি। এই ক্লান্তি গুরুতর মানসিক এবং শারীরিক প্রভাব ফেলতে পারে। এতে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এখনই নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করুন। কিন্তু এই মানসিক চাপের মধ্যে কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন? খুব সহজ. শুধু নিজের খেয়াল রাখিস, কিভাবে? খুঁজে বের কর.
একাধিক কাজের চাপ নেবেন না
এক কাজ শেষ করে অন্য কাজ
শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া বেশি গ্রহণযোগ্য। তাই আপনি যখন কাজ করবেন, আপনাকে খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। এতে মনোযোগের ব্যাঘাত ঘটে, কাজ ঠিকমতো হয় না। এক কাজ শেষ করে অন্য কাজ।
গান শোনেন
কাজ থেকে বিরতি নেওয়ার সুযোগ পেলেই গান শুনুন
সুযোগ পেলেই গান শোনার চেষ্টা করুন। কাজ থেকে বিরতি নেওয়ার সুযোগ পেলেই গান শুনুন। মনটা একটু হালকা হবে।
নিয়ম মেনে ঘুমান
প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন
ঘুমের নিয়মগুলি সরল করুন। প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন। এভাবে শরীর নিজেকে অভ্যাসের সাথে খাপ খাইয়ে নেবে ফলে বিশ্রাম থাকবে এবং মানসিক অবসাদও কমে যাবে।
শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন
এতে শরীর সতেজ থাকবে এবং মস্তিষ্ক সুস্থ থাকবে
কিছু সহজ শ্বাসের ব্যায়াম শিখুন। কাজের ফাঁকে সেগুলো করুন। এতে শরীর সতেজ থাকবে এবং মস্তিষ্ক সুস্থ থাকবে।
নিজেকে সময় দিন
আপনার চারপাশের সবকিছুতে ফোকাস করার জন্য নিজেকে সময় দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ
সবসময় কাজের কথা না ভেবে নিজেকে সময় দিন। আপনার চারপাশের সবকিছুতে ফোকাস করার জন্য নিজেকে সময় দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ।
রুটিন করুন
রুটিন মেনে চললে উপকৃত হবেন
একটি রুটিন মেনে চলা ক্যারিয়ারকে সহজ করে তোলে। সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রুটিন মেনে চললে উপকৃত হবেন।